জাহিদ হাসান, মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি: মাদারীপুরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সদর হাসপাতালের আইসোলেশনে থাকা এক জন এবং করোনা উপসর্গ নিয়ে আরও চারজনসহ মোট ৫ জন বৃহস্পতিবার রাতে ও শুক্রবার সকালে মৃত্যুবরন করেছেন। এরা হচ্ছেন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সদর উপজেলার হাজির হাওলা এলাকার কাওসার মিয়া এবং উপসর্গ নিয়ে থানতলী এলাকার আজাদ খান, রাস্তি এলাকার আলমগীর বেপারী, দূর্গাবর্দী এলাকার শিক্ষক মো. আনিচুর রহমান মিণাল তালুকদার, হরিকুমারিয়া এলাকার রকিব উদ্দিন। এ নিয়ে মাদারীপুরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৯ জন এবং উপসর্গ নিয়ে মারা গেলেন ১২ জন।
হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর সদর হাসপাতালের আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সদর উপজেলার হাজির হাওলা এলাকার কাওসার মিয়া (৫৮) নামে এক ব্যক্তি ভোরে মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা উপসর্গ নিয়ে তিনি ১৩ তারিখে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে করোনা টেস্ট দেন। বৃহস্পতিবার তার করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে।
মাদারীপুর শহরের থানতলী এলাকার আজাদ খান (৫৮) সকালে করোনা উপসর্গ নিয়ে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেছেন। মারা যাওয়ার পর সকালে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তার করোনার নমুনা সংগ্রহ করেছে। আজাদ খানের জ¦র ও কাশি ছিল কয়েকদিন ধরে।
সদর উপজেলার পুরানবাজার রাস্তি এলাকার আলমগীর বেপারী (৫০) বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি জ¦র ও কাশি নিয়ে চার/পাঁচদিন ধরে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার হাসপাতালে নিয়ে তার করোনার টেস্ট দেয় পরিবারের লোকজন।
মাদারীপুর পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের হরিকুমারিয়া এলাকার রকিব উদ্দিন (৬৫) করোনা উপসর্গ নিয়ে সকালে নিজ বাড়িতে মারা যান। মারা যাওয়ার পর করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
সদর উপজেলার ১ নং দূর্গাবর্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. আনিচুর রহমান মিনাল তালুকদার (৪৮) করোনা উপসর্গ নিয়ে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে মৃত্যুবরণ করেন। জ¦র ও কাশি নিয়ে পাঁচদিন পূর্বে সদর হাসপাতালে এসেছিলেন। পরে চারদিন পূর্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। ফরিদপুরে করোনা টেস্ট দেন। রিপোর্ট আগামী রোববার পাবেন।
মাদারীপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ইকরাম হোসেন বলেন, সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার ভোরে মৃত্যুবরন করেছেন। করোনা উপসর্গ নিয়ে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। মৃত্যুবরণ করা সকলকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে দাফন করার জন্য পরিবারের সদস্যদের বলা হয়েছে।
হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর সদর হাসপাতালের আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সদর উপজেলার হাজির হাওলা এলাকার কাওসার মিয়া (৫৮) নামে এক ব্যক্তি ভোরে মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা উপসর্গ নিয়ে তিনি ১৩ তারিখে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে করোনা টেস্ট দেন। বৃহস্পতিবার তার করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে।
মাদারীপুর শহরের থানতলী এলাকার আজাদ খান (৫৮) সকালে করোনা উপসর্গ নিয়ে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেছেন। মারা যাওয়ার পর সকালে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তার করোনার নমুনা সংগ্রহ করেছে। আজাদ খানের জ¦র ও কাশি ছিল কয়েকদিন ধরে।
সদর উপজেলার পুরানবাজার রাস্তি এলাকার আলমগীর বেপারী (৫০) বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি জ¦র ও কাশি নিয়ে চার/পাঁচদিন ধরে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার হাসপাতালে নিয়ে তার করোনার টেস্ট দেয় পরিবারের লোকজন।
মাদারীপুর পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের হরিকুমারিয়া এলাকার রকিব উদ্দিন (৬৫) করোনা উপসর্গ নিয়ে সকালে নিজ বাড়িতে মারা যান। মারা যাওয়ার পর করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
সদর উপজেলার ১ নং দূর্গাবর্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. আনিচুর রহমান মিনাল তালুকদার (৪৮) করোনা উপসর্গ নিয়ে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে মৃত্যুবরণ করেন। জ¦র ও কাশি নিয়ে পাঁচদিন পূর্বে সদর হাসপাতালে এসেছিলেন। পরে চারদিন পূর্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। ফরিদপুরে করোনা টেস্ট দেন। রিপোর্ট আগামী রোববার পাবেন।
মাদারীপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ইকরাম হোসেন বলেন, সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার ভোরে মৃত্যুবরন করেছেন। করোনা উপসর্গ নিয়ে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। মৃত্যুবরণ করা সকলকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে দাফন করার জন্য পরিবারের সদস্যদের বলা হয়েছে।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।