আন্তজার্তিক ডেস্ক :
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের কাছে ৯০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়ার অপেক্ষায় ফিলিস্তিনি পরিবারগুলো উদ্বেগের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। এরপর অবশেষে বন্দিরা তাদের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়। সেখানে একই সঙ্গে সৃষ্টি হয় আনন্দ-বিষাদের দৃশ্য।
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনে হামাস তাদের হাতে আটক তিনজন ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে। এর বিনিময়ে ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে ৯০ জন ফিলিস্তিনি। খবর আল জাজিরা।
গাজার ফিলিস্তিনিরা তাদের ঘরে ফিরে যাচ্ছে এবং অতি প্রয়োজনীয় খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তার অপেক্ষায় রয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী অবশেষে ১৫ মাসব্যাপী অবরুদ্ধ এ অঞ্চলে তাদের বোমাবর্ষণ বন্ধ করেছে।
যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে প্রতিদিন গাজায় ৬০০টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশের প্রতিশ্রুতির কথা বলা হয়েছে। এরমধ্যে প্রথম ট্রাকটি পৌঁছেছে।
যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে একজন ইসরায়েলি বন্দির বিনিময়ে মুক্তি পাবে ৩০ জন ফিলিস্তিনি। প্রথমদিন মুক্তি পাওয়া তিনজন হলেন— ৩১ বছর বয়সী ডোরন স্টেইনব্রেচার, ২৮ বছর বয়সী ব্রিটিশ-ইসরায়েলি দ্বৈত নাগরিক এমিলি দামারি এবং ২৪ বছর বয়সী রোমি গোনেন। তাদের গাজা সীমান্তে রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এরপর রেড ক্রস তাদের ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে পৌঁছে দেয়।
এমিলির হাতে দুটি আঙুল ছিল না। সেই হাতে ব্যান্ডেজ দেখা গেছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের কাছে ৯০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়ার অপেক্ষায় ফিলিস্তিনি পরিবারগুলো উদ্বেগের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। এরপর অবশেষে বন্দিরা তাদের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়। সেখানে একই সঙ্গে সৃষ্টি হয় আনন্দ-বিষাদের দৃশ্য।
Posted ৫:২৩ পূর্বাহ্ণ | সোমবার, ২০ জানুয়ারি ২০২৫
দৈনিক গণবার্তা | Gano Barta